ভাষা শিক্ষা

"তাং-২৯/১০/১৩ইং" এই লেখার সাথে আমরা পরিচিত।এটা থেকে আমরা বুঝি "ইংরেজি তারিখ-২৯/১০/২০১৩"।এখানে কিছু ভুল আছে।ইংরেজিতে কোন ক্যালেন্ডার নেই।এটা খ্রিষ্টীয় তারিখ।
"P.T.O./etc./N.I.D."এখানে সংক্ষেপ বুঝাতে ". - সংক্ষেপ যতি" ব্যবহার করা হয়েছে।কিন্তু ং একটি বর্ণ।বর্ণ যতি চিহ্নের কাজ করতে পারেনা।সংক্ষেপ লেখা হওয়া উচিত "নাম্বার>ন./তারিখ>তা."
-----------------------------------------------------------------------------------------------
আগামীতে,পরবর্তীতে-ভুল শব্দ,এখানে মূল শব্দের সাথে 'ত,এ-তে' যোগ করা হয়েছে।মূল শব্দে বর্ণ যোগ করা যায়না।শুধু আ,ই,ঈ,এ কার যোগ করা যেতে পারে।যেমন সকাল>সকালে।ফলশ্রুতি একটি ভুল শব্দ।শ্রুতি অর্থ শ্রবণ।ফলশ্রুতি অর্থ হয় ফলের শ্রবণ।
------------------------------------------------------------------------------------------


ভুল শব্দ > ঠিক শব্দ
সৌজন্যতা> সুজনতা
উৎকর্ষতা > উৎকর্ষ
দারিদ্রতা > দারিদ্র
দীর্ঘায়িত > দীর্ঘায়ত
-------------------------------------------------------------------------------------------


ক্রিয়াপদে স্থলবিশেষে অকারের উচ্চারণ 'ও' হইয়া যায়,যেমন- হল,করল,পড়ল,মরল ইত্যাদি।অর্থাৎ যদি কোনস্থলে অ-এর পরবর্তী ই অপভ্রংশে লোপ হইয়া থাকে,তথাপিও পূর্ববর্তী অএর উচ্চারণ ও হইবে।হইল এর অপভ্রংশ হল,করিল এর অপভ্রংশ করল,পড়িল এর অপভ্রংশ পড়ল,মরিল এর অপভ্রংশ মরল। করিয়ার এর অপভ্রংশ করে এই জন্য ক-এ ওকার যোগ হয়,কিন্তু সমাপিকা ক্রিয়া "করে" অবিকৃত থাকে। কারণ 'করে' শব্দের মধ্যে "ই" নাই এবং ছিল না।
(ঋণ - বাংলা শব্দতত্ব,রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর;পৃ.-১৯)
------------------------------------------------------------------------------------------------


আমাদের ভাষায় ই-কার ক্ষুদ্রত্ব এবং আ-কার বিশালতা বা বড়ত্ব সূচক।যেমন-একটি-একটা,কুশী-কোশা,পুটলি-পোটলা,ছুরি-ছোরা ইত্যাদি।
(ঋণ-তদেব,পৃ. ৩৭৫)

-----------------------------------------------------------------------------------------------
শব্দের শেষে যদি অ-কারান্ত যুক্ত ব্যঞ্জনবর্ণ থাকে তা হলে তার প্রথমটি হসন্ত এবং দ্বিতীয়টি সাধারণত: ও-কারান্ত উচ্চারিত হয়।যেমন-
যুক্ত - যুক্ + তো - যুক্তো
শক্ত - শক্ + তো - শক্তো
ভক্ত - ভক্ + তো - ভক্তো
রক্ত - রক্ + তো - রক্তো
যত্র - যত + ত্রো - যত্ত্রো
তত্র - তত্ + ত্রো - তত্ত্রো
পত্র - পত্ + ত্রো - পত্ত্রো
মাত্র - মাত্ + ত্রো - মাত্ত্রো
গঞ্জ - গন্ + জো - গন্জো
কক্স - কক্ + সো - কক্সো
ভণ্ড - ভন্ + ডো - ভন্ডো


------------------------------------------------------------------------------------------------
মাহবুব উল আলম চৌধুরীর 'কাঁদতে আসিনি ফাঁসীর দাবি নিয়ে এসেছি' কবিতাটি একুশের চেতনায় প্রথম কবিতা হিসেবে খুবই আলোচিত এবং পাঠক সমাদৃত।কবিতাটি চট্রগ্রামে রচিত হয়েছিল এবং প্রচারিত হয়েছিল প্রচারের সাথে সাথে কবিতাটি তত্কালীন সরকার কর্তৃক বাজেয়াপ্ত হয়েছিল।
(সুত্র -রাজনৈতিক চেতনা বাংলাদেশের কবিতা ,বাংলা একাডেমি ;পৃ.-৫৯)



-----------------------------------------------------------------------------------------------
গহ্বর,বিহ্বল,আহ্বান,জিহ্বা,বহ্বারম্ভ -এইসব তৎসম শব্দের 'হ্ব' উচ্চারণে আমরা মহাপ্রাণ ঘোষ দন্ত্যৌষ্ঠ শিসধ্বনির অস্তিত্ব লক্ষ করা যায়।আর উদ্ধৃত দৃষ্টান্তগুলো উচ্চারণ করতে গেলে দেখা যায় যুক্তধ্বনি উচ্চারণের মতো 'হ্ব' বর্ণের প্রথমাংশের মোচন হয় মহাপ্রাণ রূপে।
কাজেই এইখানেই আমরা তৎসম শব্দে অন্তঃস্থ ব ও তার মহাপ্রাণ রূপ উষ্ম ভ বা ইংরেজি V -এর উচ্চারণ পাচ্ছি।
উচ্চারণ গুলো হলো–
গহ্বর–গওভর(গওvor)
বিহ্বল–বিওভল(বিওvol)
আহ্বান–আওভান(আওvan)
জিহ্বা–জিওভা(জিওva)


------------------------------------------------------------------------------------------------
Toiletries প্রসাধনী জানলেও Toilet এর সমার্থক Washroom ব্যবহার হয় কিন্তু "প্রসাধন "আমাদের অনেকেরই অচেনা ।
নাস্তা ফার্সি শব্দ সবাই বলি প্রাতরাশ দেশী শব্দ জানলেও ব্যবহার কতজন করি ?মধ্যাহ্নভোজ,নৈশভোজ ও লুপ্ত প্রায় ।
বার্ষিকী একটি ভুল শব্দ ।বিভিন্ন দুরদর্শন এবং প্রথম সারির খবরের কাগজে ও এর ব্যবহার লক্ষনীয় কিন্তু 'বর্ষ +ইক =বার্ষিক' হয়েছে ।পরিবর্তিত শব্দের পরিবর্তন হতে পারে না ।বার্ষিক পরীক্ষা ,বার্ষিকী পরীক্ষা না হলেও জন্মবার্ষিকী ,মৃত্যুবার্ষিকী বিস্তর চোখে পরে ।কিন্তু "বার্ষিকী" নারী বাচক শব্দ আর জন্ম, মৃত্যু পুরুষ বাচক শব্দ ।এই দিক থেকে বিবেচনা করলেও মৃত্যুবার্ষিকী,জন্মবার্ষিকী হতে পারে না ।
অনেকে বলছেন বহুল প্রচলিত বলে ভুল শব্দ গুলো এখন গ্রহনযোগ্য় ।কিন্তু ভুল শব্দগুলো যেভাবে প্রচার এবং প্রসার হয়ে গ্রহনযোগ্য় হয়ে ওঠেছে ঠিক সেই ভাবে আমরা যারা সচেতন তাদের প্রচেষ্টায় ঠিক শব্দগুলো প্রচার ও প্রসারে ভূমিকা রাখতে পারি ।

-------------------------------------------------------------------------------------------------
ঋ, র, ষ বর্ণের পরে সর্বদা মূর্ধন্য-ণ হয়; যেমন : ঋণ, বর্ণ, কারণ, ধারণা, দারুণ,
বরণ, ঘৃণা।
ক-বর্গ, প-বর্গ, য, ব, হ থাকে; তার পর সর্বদা মূর্ধন্য-ণ হয়ে যায়; যেমন : কৃপণ, নির্বাণ, নির্মাণ, পরিবহণ, গ্রহণ, শ্রবণ।
ট-বর্গের পূর্বের দন্ত্য-ন মূর্ধন্য-ণ হয়, যেমন : বণ্টন, লুণ্ঠন, খণ্ড, ঘণ্টা।
বাংলা ক্রিয়াপদের অন্তঃস্থিত দন্ত্য-ন হয় , যেমন : ধরেন, মারেন, করেন।
বিদেশী শব্দে সর্বদা দন্ত্য-ন হয় , যেমন : কোরান, জার্মানি, ফরমান, ফ্রান্স, রিপন, লন্ডন, ড্যান্ডি, ইন্ডিয়া/ ইনডিয়া, প্রিন্ট, পেন্টাগন, মডার্ন, ইস্টার্ন, পর্নোগ্রাফি, কর্নার, বার্ন, হর্ন, পপকর্ন।
সন্ধি বা সমাসনিষ্পন্ন শব্দে ণ হয় না; যেমন : দুর্নীতি, দুর্নিবার, দুর্নাম, ত্রিনয়ন।
বিশেষ দ্রষ্টব্য : ধারণা ও দারুণ বানানে ণ হলেও ধরন ও দরুন বানানে ন। বর্ণ থেকে উদ্ভূত বরনে ন হলেও বরণ করে নেয়ার বরণে ণ। এছাড়া ধরনা, ঝরনা বানানে ন।

-----------------------------------------------------------------------------------------------
উ-কার কে রামেন্দ্রসুন্দর ক্ষুদ্রত্ব নির্দেশক বললেও ও-কার কে উ-কারের চেয়ে ব্রিহত্ব নির্দেশক ভেবেছেন।
>চামড়ায় ফোস্কা পরলে বায়ুপূর্ণ বুদবুদের মত দেখায়,ছোট ছোট ফোস্কার নাম ফুসকুরি ।
>জলটুকু, তেলটুকু ।টুকু ক্ষুদ্রত্বের প্রকাশ ,তাহা হইতে উত্পন্ন টুকরা ।
>বড় কিছু মড় মড় করে ভাঙে ,তাহা থেকে মুড়ি ,মুড়কি ।
>বরের মাথার উপর আচ্ছাদন টোপর ,মস্তকের ছোট খাট আচ্ছাদন টুপি ।
(ঋণ -"শব্দ কথা " রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ,পৃ -৪৫,৫৫,৮১,৫৬)

-----------------------------------------------------------------------------------------------
সুনীতিকুমার এর বইয়ে একটি বিদেশি স্বরধ্বনির কথা বলেছেন ।'ব্যস ' একটি অর্ধ 'অ ' ধ্বনির উপস্থিতি লক্ষনীয় ।"শবনম, হর্দম হ্যয় হর্দম" উচ্চারণে তির্যক 'অ' ধ্বনির উপস্থিতি লক্ষনীয় ।

-------------------------------------------------------------------------------------------------
রস - স্থায়ী ভাব
হাস্য - হাস
করুণ - শোক
অদ্ভুত - বিস্ময় 
বীর - উত্সাহ
রৌদ্র - ক্রোধ
ভয়ানক - ভীতি / ভয়
বিভত্স - জুগুপ্সা
বাত্সল্য - স্নেহ
শৃঙার - ১. সম্ভোগ ; ২. বিপ্রলম্ভ(ভরতমুনি এর মতে)
শান্ত রস - শম (বিশ্বনাথ এর মতে )

---------------------------------------------------------------------------------------------------

১.থুসথুসে।উহা আকারে ছোট;আকারে বড় হলে থসথসে।
২.রাঙা টকটকে;জ্যোতি একটু মৃদু হইলে হয় রাঙা টুকটুকে।
৩.তাড়াতাড়ি অভদ্রভাবে খাওয়া গবগব,ছোট ছোট গ্রাস গুবাগুব গেলা যায়।
৪.উ-কার যোগে গটগটের জাঁক কমিয়া গুটগুট হয়।
৫.মধুকরের গুনগুন(গুঞ্জন) শব্দে ততটা গাম্ভীর্য নাই; সে উ-কারের গুণে।কিন্তু মানুষ যখন রাগে গনগন 
করে,অথবা আগুন যখন গমগম করে,তখন উহার গাম্ভীর্যে সন্দেহ থাকে না।
৬.চটেরই অল্পার্থে চিট,যথা চিট কাগজ বা কাগজের চিঠি।
৭.টকটক ছোট হইয়া হয় টুকটুক এবং টুকটাক।
৮.মহাদেবের ধকধ্বক ধকধ্বক জ্ব্লে বহ্নি ভালে।নির্বাণপ্রায় বহ্নিও ধিকিধিকি জ্ব্লে।
৯.স্পন্দনগতির ধকধকানি মৃদু হইয়া ধুকধুকানিতে পরিনত হয়।
১০.বাঁশের লাঠি মচ করিয়া ভাঙে ,মচ শব্দে বাঁকানর নাম মচকান ;মচ শব্দ খাট হইয়া মুচ হয়;ছোট কঞ্চি মুচ করিয়া ভাঙে।
১১.আঙুল মটকাইলে মটকট শব্দ হয়;শব্দ তার চেয়ে মৃদু হইলে মুটমুট হয়।
১২.মড়মড়ের চেয়ে ছোট মৃদু শব্দ মুড়মুড়।
(ঋণ=> রামেন্দ্র সুন্দর "শব্দ-কথা" পৃষ্ঠা নং - ৪২,৫১,৫৫,৭২,৭১,৭০,৬০,৫৫,৫৩,৫৩,৪৯,৪৯,৪৯)
-----------------------------------------------------------------------------------------------------
ব্যয় শব্দের ব্য, অব্যয় শব্দের ব্য এবং ব্যতীত শব্দের ব্য উচ্চারণে প্রভেদ আছে; লেখা এবং খেলা শব্দের এ কারের উচ্চারণ ভিন্নরূপ। সস্তা শব্দের দুই দন্ত্য স-এর উচ্চারণ এক নহে। শব্দ শব্দের শ-অক্ষরবর্তী অকার এবং দ-অক্ষরবর্তী অকারে প্রভেদ আছে। এমন বিস্তর উদাহরণ দেওয়া যাইতে পারে।
এই উচ্চারণবিকারগুলি অনেক স্থলেই নিয়মবদ্ধ. . .

-----------------------------------------------------------------------------------------------------
ইক প্রত্যয় এর প্রভাব ...
সংস্কৃতি >সাংস্কৃতিক 
সংগঠন >সাংগঠনিক 
সংসার > সাংসারিক 
সংবাদ > সাংবাদিক 
সংঘাত > সাংঘাতিক
-----------------------------------------------------------------------------------------------------

'সাগর হতে বৃষ্টি পডে়'- এই ধরনের বাক্যে যোগ্যতার অভাব।
'আম গোপাল খায়'-এই বাক্যে আশক্তির অভাব।
-----------------------------------------------------------------------------------------------------

যদি স্বভাবের তাগিদে বাংলা গদ্য-সাহিত্যের সৃষ্টি হইত , তবে এমন গড়াপেটা ভাষা দিয়া তার আরম্ভ হইত না । তবে গোড়ায় তাহা কাঁচা থাকিত এবং ক্রমে ক্রমে পাকা নিয়মে তার বাঁধন আঁট হইয়া উঠিত । প্রাকৃত বাংলা বাড়িয়া উঠিতে উঠিতে প্রয়োজনমত সংস্কৃত ভাষার ভাণ্ডার হইতে আপন অভাব দূর করিয়া লইত ।
কিন্তু বাংলা গদ্য-সাহিত্য ঠিক তার উল্‌টা পথে চলিল । গোড়ায় দেখি তাহা সংস্কৃত ভাষা , কেবল তাহাকে বাংলার নামে চালাইবার জন্য কিছু সামান্য পরিমাণে তাহাতে বাংলার খাদ মিশাল করা হইয়াছে । এ একরকম ঠকানো । বিদেশীর কাছে এ প্রতারণা সহজেই চলিয়াছিল।
যদি কেবল ইংরেজকে বাংলা শিখাইবার জন্যই বাংলা গদ্যের ব্যবহার হইত , তবে সেই মেকি-বাংলার ফাঁকি আজ পর্যন্ত ধরা পড়িত না । কিন্তু এই গদ্য যতই বাঙালির ব্যবহারে আসিয়াছে ততই তাহার রূপ পরিবর্তন হইয়াছে । এই পরিবর্তনের গতি কোন্‌ দিকে ? প্রাকৃত বাংলার দিকে । আজ পর্যন্ত বাংলা গদ্য , সংস্কৃত ভাষার বাধা ভেদ করিয়া , নিজের যথার্থ আকৃতি ও প্রকৃতি প্রকাশ করিবার জন্য যুঝিয়া আসিতেছে ।
অল্প মূলধনে ব্যবসা আরম্ভ করিয়া ক্রমশ মুনফার সঙ্গে সঙ্গে মূলধনকে বাড়াইয়া তোলা , ইহাই ব্যবসার স্বাভাবিক প্রণালী । কিন্তু বাংলা-গদ্যের ব্যাবসা মূলধন লইয়া শুরু হয় নাই , মস্ত একটা দেনা লইয়া তার শুরু । সেই দেনাটা খোলসা করিয়া দিয়া স্বাধীন হইয়া উঠিবার জন্যই তার চেষ্টা।
-----------------------------------------------------------------------------------------------------
মহতী অনুষ্ঠান হয়না।মহতী সভা হয়।কারণ মহতী এবং সভা উভয় শব্দই নারী বাচক।
নির্মলেন্দু গুণ তাঁর 'অসমাপ্ত কবিতা' এর যথার্থ প্রয়োগ করেছেন-"আমি নিজে সভাপতি এই মহতী সভার"
-----------------------------------------------------------------------------------------------------
বাংলা দিনপঞ্জীর সঙ্গে হিজরী ও খ্রিস্টীয় সনের মৌলিক পার্থক্য হলো হিজরী সন চাঁদের হিসাবে এবং খ্রিস্টীয় সন ঘড়ির হিসাবে চলে। এ কারণে হিজরী সনে নতুন তারিখ শুরু হয় সন্ধ্যায় নতুন চাঁদের আগমনে। ইংরেজি দিন শুর হয় মধ্যরাতে। আর বাংলা সনের দিন শুরু হয় ভোরে, সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে। কাজেই সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে শুর হয় বাঙালির পহেলা বৈশাখের উৎসব।
------------------------------------------------------------------------------------------------------
বিদেশি শব্দে সর্বদা 'ই' কার এবং 'উ' কার হয়।সংখ্যা বাচক শব্দে 'ই' কার হয়।যেমন বেশি-অনেক, ছদ্মবেশী-বেশ ধারন।
'আলি' প্রত্যয়ে 'ই' কার হবে।যেমন-সোনালি,রূপালি,কাঁঠালি
------------------------------------------------------------------------------------------------------
র-ফলা যে বর্নে থাকবে তার উচ্চারন 'ও' এর মতো হবে--
শ্রবন-শ্রোবন,প্রবল-প্রোবল।
ব্যতিক্রম=>ক্রয়,বিক্রয়,ত্রয়,আশ্রয়,প্রশ্রয়,হ্রস্ব,হ্রদ,সাশ্রয়



------------------------------------------------------------------------------------------------------

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন